মঙ্গলবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

নাক ডাকা সমস্যায় স্থায়ীভাবে প্রাকৃতিক সমাধান !

জেনে নিন নাক ডাকা স্বাস্থ্যের জন্য কেন ক্ষতিকারক !



                                নাক ডাকা সমস্যায় স্থায়ীভাবে প্রাকৃতিক সমাধান !

 এই রোগের স্থায়ী সমাধানের জন্য আমরা সম্পূর্ণ নিরাপদ প্রাকৃতিক ঔষধী দ্বারা  
প্যাকেজ চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছি  যা অত্যান্ত  ফলদায়ক ,৩-৫ দিন পর খেকে উপকারিতা অনুভব করতে পারবেন।
জেনে নিন নাক ডাকা স্বাস্থ্যের জন্য কেন ক্ষতিকারক !
নাক ডাকার সমস্যা একটি ভয়াবহ সমস্যা ! 
ঘুমের মধ্যে নাক ডাকা যে কতটা বিরক্তিকর, সেটা যে পাশে থাকে সেই বলতে পারবে !! 
স্বাস্থ্যের পাশাপাশি সম্পর্কের জন্যও ক্ষতিকর এই রোগ !!!
যিনি নাক ডাকেন তিনি না বুঝলেও পাশে থাকা মানুষটির ঘুম হারাম হয়ে যায়।
তাই নাক ডাকা সমস্যাকে অবহেলা নয় মোটেই।
স্মৃতি দুর্বলতা
অনেকদিন ধরে নাক ডাকার সমস্যা থাকলে এবং তার জন্য চিকিৎসক না দেখালে মনে রাখার ক্ষমতা ধীরে ধীরে অনেক কমে যায়।

মাথা ব্যথা 
নিদ্রাহীনতার ফলে সকালে মাথা ব্যথার সমস্যা হয়। নাক ডাকা এই সমস্য়াকে আরও বাড়িয়ে তোলে।

সঙ্গীকে বিরক্ত করা 
নাক ডাকা বিবাহিত জীবনকেও নানাভাবে সমস্যায় ফেলতে পারে। আপনার সঙ্গী এটিকে ভালোভাবে নাও নিতে পারেন। প্রতিদিনের ব্যাপারে দাঁড়িয়ে গেলে বিরক্তি আসা স্বাভাবিক।

স্ট্রোক 
জানেন কি, নাক ডাকা ও স্ট্রোকের মধ্যে সম্পর্ক রয়েছে। ধমনীর মধ্যে রক্ত জমাট বেঁধে থাকলে স্ট্রোক হয়। নাক ডাকারও উৎসও ওই একই জায়গা থেকে।

হার্টের স্বাস্থ্য 
নিদ্রাহীনতা ও নাক ডাকা হার্টের স্বাস্থ্য়ের জন্যও অত্যন্ত খারাপ। তাই দেরি না করে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

অবসাদ 
নিদ্রাহীনতা ও নাক ডাকার সমস্যা মানসিক অবসাদ ডেকে আনে।

দুর্ঘটনার প্রবণতা 
সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, অনিদ্রায় ও নাক ডাকার সমস্যায় ভোগা ব্যক্তিরা গাড়ি চালালে বেশি করে দুর্ঘটনার কবলে পড়েন।

যৌন সম্পর্ক
নাক ডাকার সমস্যায় ভোগা ব্যক্তিরা বেশিক্ষণ যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে পারেন না। খুব তাড়াতাড়ি উত্তেজনা হারিয়ে ফেলেন তারা।
আপনার নাক ডাকার সমস্যা আছে? যদি থাকে, তাহলে আপনার নাক ডাকা সমস্যার

সমাধান নিন এখুনি।নাক ডাকার ফলে শুধু আশপাশের মানুষই বিরক্ত হন তা নয়, এটি

ব্যক্তির নিজের স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর।শ্বাসনালির ক্রনিক অ্যালার্জি হলে ঘুমানোর সময়

তা রোগীকে মুখ খোলা রেখে ঘুমাতে বাধ্য করে। ফলে নাক ডাকার সৃষ্টি হয়। নাক ডাকার

প্রধান কারণ হলো মিউকাস। মিউকাস হচ্ছে এক ধরনের পিচ্ছিল তরল পদার্থ। যা নাক,

সাইনাস ও ফুসফুসের কোষ থেকে তৈরি হয়। উৎপন্ন মিউকাস গলার পেছনের দেয়ালের দিক

দিয়ে প্রসারিত হয়। তখন মানুষ তা গিলে ফেলে। সাধারণত নাকে ও গলায় বেশি পরিমাণে

মিউকাস উৎপন্ন হলে মানুষ নাক ডাকে। এই মিউকাসের পরিমাণ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে নাক

ডাকার পরিমাণ বাড়তে থাকে। অতিরিক্ত ওজন, বিশেষ করে গলার চারপাশে চর্বি জমলে

শ্বাসনালি সংকুচিত হয়ে পড়ে। ঘুমের ওষুধ স্নায়ুতন্ত্রে চাপ সৃষ্টি করে, গলার ও মুখের পেশিকে

শিথিল করে, যা নাক ডাকার অন্যতম ই রোগের স্থায়ী সমাধানের জন্য আমরা সম্পূর্ণ নিরাপদ প্রাকৃতিক ঔষধী দ্বারা  

প্যাকেজ চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছি  যা অত্যান্ত  ফলদায়ক ,৩-৫ দিন পর খেকে উপকারিতা অনুভব করতে পারবেন।  ১৫ দিনের ঔষধের মুল্য  ১৯৫০ টাকা মাত্র , পাঠানো 

খরচ সহ । সমগ্র বাংলাদেশে ভিপি ও কুরিয়ার যোগে ঔষধ পাঠানো হয়। ঔষধের জন্য কল

করুন >>>   ০১৮২৩ ৬৯১ ০০৩  >>>>>   আমাদের  বিজ্ঞ হেকীম সাহেবের সাথে সরাসরি

কথা বলে পরামর্শ নিন।  ২১ বৎসরের অভিজ্ঞ যৌন চিকিৎসক ,গভঃ

রেজিষ্টার্ড, প্রথম শ্রেণীর হেকীম

(চিকিৎসক),আয়ুর্বেদিক,ইউনানী,হারর্বাল,এ্যালোপ্যাথী,হোমিওপ্যাথীতে সরকারী সনদপ্রাপ্তঃ

....ডা: হেকীম রফিকুল ইসলাম তালুকদার,VD RMP;DHMS;DUMS

(Chittagong).
 প্রযত্নে: বিকল্প ( আয়ুর্বেদিক,ইউনানী, )

চিকিৎসা, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ ।     মোবাইল: ০১৭১৪ ৮৩৯ ৪৫৪ / ০১৮২৩ ৬৯১ ০০৩

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷