কম্পবাত বা পারকিনসন রোগ (ইংরেজি: Parkinson's disease/ Paralysis agitans) বিকল্প চিকিৎসায় নিরাময় সম্ভব !
পারকিনসন রোগ (ইংরেজি: Parkinson's disease) হল এক প্রকারেরনিউরো-ডিজেনারাটিভ বা স্নায়বিক রোগ বা স্নায়ু-অধঃপতনজনিত রোগ। রোগটি
বিভিন্ন নামে পরিচিত যেমন: পারকিনসোনিসম (Parkinsonism) বা
প্যারালাইসিস এজিট্যান্স (Paralysis agitans) বা স্যাকিং পালসি
(Shaking Pulsy)। এই রোগটি সবচেয়ে পরিচিত নিউরো-ডিজেনারাটিভ
রোগের মধ্যে দ্বিতীয়[১]। এই রোগের প্রাথমিক বৈশিষ্ট্য হল স্নায়ুতে প্রিসাইনাপ্টিক
প্রটিন-এর জমা হওয়া। তাছাড়া প্রাথমিক উপসর্গগুলি হল ব্রাডিকাইনেশিয়া
(Bradykinesia) এবং একাইনেশিয়া (Akinesia), রিজিডিটি
(Rigidity) এবং ট্রেমর (Tremor)।
পরিচ্ছেদসমূহ
১ শ্রেণীবিন্যাস
১.১ প্রাইমারী পারকিন্সোনিজম[২]
১.২ সেকেন্ডারি পারকিন্সোনিজম[২]
২ উপসর্গ ও লক্ষণ
৩ তথ্যসূত্র
শ্রেণীবিন্যাস
প্রাইমারী পারকিন্সোনিজম[২]
প্যারালাইসিস এজিট্যান্স বা পারকিনসন রোগ বা ইডিয়প্যাথিক পারকিন্সোনিজম।
সেকেন্ডারি পারকিন্সোনিজম[২]
পোষ্ট-এনকেফালাইটিক = পোষ্ট-এনকেফালাইটিক লিথার্জিকা।
টক্সিন = এম পি টি পি, ম্যাঙ্গানিজ, কার্বন মনোঅক্সাইড।
ড্রাগস বা ঔষধ = রেসারপিন,আলফা মিথাইলডোপা।
টিউমার
ট্রমা
উপসর্গ ও লক্ষণ
* ১. দূর্বলতা।
* ২. মাথায় কিংবা হাতে মৃদু কম্পন অনুভব করা।
* ৩. বিষাদগ্রস্ত।
* ৪. ভাবলেশহীণ অভিব্যক্তি এবং চোখের পাতায় কম কম্পন।
* ৫. পেশির অনমনীয়।
* ৬. ধীরগতিতে চলাফেরা।
* ৭. ভারসাম্য রক্ষায় অপারদর্শীতা।
* ৮. বিশ্রামের সময় মাথায় কিংবা হাতে মৃদু কম্পন অনুভব করা।
* ৯. বিভ্রান্তি এবং স্মৃতীশক্তির বিলোপ।পারকিনসনস রোগে শরীর কাঁপা, চলৎশক্তিহীনতা,
মাংসপেশি জমে যাওয়া এবং স্মৃতিভ্রমসহ নানা উপসর্গে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে রোগীরা। কিছু
মস্তিষ্ক কোষ মরে যাওয়ার কারণে রোগটি দেখা দিলেও ঠিক কী কারণে এমনটি হয় তা
নির্ণয় করা যেমন আজও দুর্বোধ্য বিজ্ঞানীদের কাছে, তেমনি এ্যালোপ্যাথী চিকিৎসা এই
রোগের তেমন কুল কিনারা করতে পারেনি, পুরোপুরি নিরাময় হয় এমন চিকিৎসাব্যবস্থা
ও গড়ে ওঠেনি। তবে বিশ্বের বিভিন্ন যায়গায় নতুন একটি গবেষণায় জানা গেছে প্রাকৃতিক
বা ন্যাচারাল ( হারর্বাল ) চিকিৎসায় নাচ পারকিনসনস রোগ মোটামোটি কমাতে পারে
অথাৎ সহনীয় পর্য্যায়ে নিয়ে আসতে পারে।
স্নায়ুবিজ্ঞানীরা বলছেন, মানুষের মস্তিষ্কে প্রায় ১০ কোটি স্নায়ুকোষ থাকে। তাদের মধ্যে ৪
-৫ লক্ষ কোষ ডোপামিন নামে একটি প্রোটিন তৈরি করে। ২৫ বছর বয়সের পর থেকেই
মানব মস্তিষ্কে বিভিন্ন স্নায়ুকোষ মরে যেতে শুরু করে। এর মধ্যে ডোপামিন নিঃসরণকারী
কোষও রয়েছে। মস্তিষ্কে ডোপামিন নিঃসরণকারী স্নায়ুকোষগুলির শতকরা ৬০ ভাগ মারা
গেলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির দেহে পারকিনসনস রোগের উপসর্গ দেখা দিতে শুরু করে। ডোপামিন
নিঃসরণকারী স্নায়ুকোষ যত বেশি মারা যায়, ততই পেশীর সক্রিয়তা কমে যায়। রোগের
উপসর্গ হিসেবে হাত ও পায়ের গতি শ্লথ হতে শুরু করে। মুখমণ্ডল বিবর্ণ হয়ে যায়। আস্তে
আস্তে হাত-পা কাঁপা শুরু হয়। পারকিনসনস মস্তিস্কের ক্ষয়জনিত একটি রোগ। এর কারণে
মস্তিস্কের নির্দিষ্ট কিছু স্থানের কার্যক্ষমতা কমে যায়। সাধারণত ৫৫ বছরের বেশী লোকদের
মধ্যে এই রোগের প্রবণতা বেশী। মস্তিস্কের প্রদাহ, বিভিন্ন ধরণের রাসায়নিক দূষণ, কিছু
ঔষধের প্রতিক্রিয়া, মস্তিস্কে আঘাত বা টিউমার, স্ট্রোক পরবর্তী জটিলতা সহ ইত্যাদি
কারণে এ রোগ হয়।
উপসর্গ: বয়স্ক ব্যাক্তিদের লক্ষনগুলো ধীরে ধীরে প্রকাশ পেতে থাকে। যেমন-
১. হাত পায়ের কাঁপুনি
২. হাত পায়ের সঞ্চালন কমে যাওয়া
৩. হাত ও পায়ের পেশী শক্ত হয়ে আসা
৪. চলাফেরার ভারসাম্যতা হারিয়ে ফেলা ৫. স্মরণ শক্তি কমে যাওয়া
৬. কথায় অ¯পষ্টতা সমস্যা আরো জটিল হলে ভাবলেশহীন মুখয়বব, ঠোটের কোণে
লালা পড়া, হাঁটার সময় ছোট পদক্ষেপ, সূক্ষ্ম কাজ করতে যমেন জামার বোতাম লাগাতে
সমস্যা হওয়া। যাহারা এই রোগে কস্ট পাচ্ছেন দয়া করে আমাদের ঔষধ একবার পরিক্ষা
করুন। এই রোগ ১০০ % আরোগ্য না হলে ও আমাদের চিকিৎসায় মোটামোটি সহনীয়
পর্য্যায়ে নিয়ে আসা সম্ভব ! যাহারা চিকিৎসা নিতে বিভিন্ন যায়গায় গিয়ে প্রতারিত
হয়েছেন তাহাদের প্রতি আকুল আবেদন একবার আমাদের বিজ্ঞ হেকীম সাহেবের সাথে
সরাসরি কথা বলে পরামর্শ নিন >>>>> ২১ বৎসরের অভিজ্ঞ যৌন চিকিৎসক ,গভঃ
রেজিষ্টার্ড, প্রথম শ্রেণীর হেকীম
(চিকিৎসক),আয়ুর্বেদিক,ইউনানী,হারর্বাল,এ্যালোপ্যাথী,হোমিওপ্যাথীতে সরকারী
সনদপ্রাপ্তঃ ....ডা: হেকীম রফিকুল ইসলাম তালুকদার,VD
RMP;DHMS;DUMS (Chittagong).
মোবাইল: ০১৭১৪ ৮৩৯ ৪৫৪ / ০১৮২৩ ৬৯১ ০০৩ প্রযত্নে: বিকল্প ( আয়ুর্বেদিক,ইউনানী, )
চিকিৎসা, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷