বৃহস্পতিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫

লিঙ্গোত্থান না হওয়া সমস্যার স্থায়ী সমাধান !

লিঙ্গোত্থান  না হওয়া সমস্যার স্থায়ী সমাধান !

পুরুষের যৌন দূর্বলতা, যথাযথ লিঙ্গোত্থান  না হওয়া সমস্যার স্থায়ী সমাধান ! (উল্লেখ্য – যৌন চিন্তা মনে আসলে পুরুষের লিঙ্গের শিরায় রক্ত প্রবাহিত হতে থাকে এবং লিঙ্গকে নিস্তেজ থেকে সুদৃঢ করে, যা লিঙ্গোত্থান নামে পরিচিত)।
যৌনবিষয়ক কল্পনায় পুরুষের লিঙ্গোত্থান ঘটে। মস্তিষ্কে অবস্থিত যৌনকেন্দ্রটি প্রথমে উদ্দীপিত হয়। ঐ কেন্দ্র দ্বারাউত্তেজনার সংবাদ মেরুদণ্ড ও বিশেষ স্নায়ু মারফত যৌনাঙ্গে এসে পৌঁছায়। এ সময়ে বস্তি অঙ্গগুলোতে বাড়তি রক্তের প্রবাহ আসে এবং এরই পরিণতিতে লিঙ্গোত্থান ঘটে। বয়স যত বাড়তেথাকে, লিঙ্গোত্থানের জন্য পুরুষের ততই সরাসরি লিঙ্গে উদ্দীপনা প্রয়োগের প্রয়োজন পড়ে। অবশ্য ভয়, ভীতি, দোষী মনোভাব বা যৌনচিন্তা থেকে সরে গেলে যৌন উদ্দীপনায় বাধা পড়ে এবং সে ক্ষেত্রে লিঙ্গ শিথিল হয়ে যায়।  উত্তেজনার স্তরে লিঙ্গে রক্তপ্রবাহের আধিক্য ঘটে এবং এর ফলে লিঙ্গোত্থান হয়। অন্ডকোষের থলিটি অল্প উপরে উঠে যায় এবং অন্ডকোষটি উপরে ওঠে। পরবর্তী স্তরে রক্তপ্রবাহ আরো বাড়ে এবংলিঙ্গের কাঠিন্য দেখা যায়। অন্ড দুটি আরো উপরে ওঠে এবং আকারে একটু বড় হতে পারে। চরমানন্দ লাভের স্তরে অনৈচ্ছিকপেশিসমূহের সংকোচন ঘটে এবং মূত্রপথ দিয়ে বীর্যধারা ছিটকে বেরিয়ে আসে, চলতি কথায় একে বলা হয় স্খলন। শারীরিক দিক দিয়ে নাড়ির গতি, রক্তচাপ এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি বেশ বৃদ্ধি পায়। ক্রমে শারীরিক প্রক্রিয়াগুলো স্বাভাবিক স্তরে চলে আসে এবং এ স্তরটিকেই বলে বিরতির স্তর। একবার স্খলনের পর পুরুষের পক্ষে তাৎক্ষণিক লিঙ্গোত্থান ঘটানো সময়সাপেক্ষ ব্যাপার।

 লিঙ্গোত্থানে সমস্যার পেছনে বেশ কিছু কারণ থাকে। তবে পুরুষাঙ্গের উত্থানের সমস্যা যদি কোনো নির্দিষ্ট রোগের কারনে হয় তা হলে অবশ্যই ঐ রোগের চিকিৎসা করাতে হবে।খাদ্যে প্রয়োজনীয় পরিমানে পুষ্টি না থাকলে বয়স বাড়ার সাথে সাথে পুরুষের লিঙ্গোত্থানের ক্ষমতা হ্রাস পেতে থাকে। ... পর্যপ্ত রক্ত সরবরাহ হবে যা লিঙ্গকে উত্তেজিত করার জন্য জরুরী। রোগ কখনোই ভেতরে ভেতরে পুষে রাখবেন না।
হতাশা, অবসাদ, উৎকণ্ঠা প্রভৃতি কারণে বা কোনো আপাত কারণ না থাকলেও কখনো কখনো পুরুষের লিঙ্গশৈথল্য দেখা দিতে পারে। একবারের এ অসফলতা দেখে অনেকে নিজের ওপর আস্থা হরিয়ে ফেলেন। এরপর যখন তিনি সচেতনভাবে লিঙ্গোত্থান ঘটানোর চেষ্টায় ব্রতী হন তখন কিন্তু আবার ঐ শৈথল্য দেখা দিতে পারে। এর ফলে সৃষ্ট উৎকণ্ঠা লিঙ্গোত্থানের ওপর গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে। পুরুষের লিঙ্গ শৈথল্য হওয়ার সবচেয়ে স্বাভাবিক কারণ হলো উৎকণ্ঠা। উৎকণ্ঠা ও অহেতুক ভয় দূর করতে পারলে অনেকাংশে সফলতাপাওয়া যায়। পুরুষের যৌন অসফলতার বিষয়টিকে আলোচনা করতে হলে আমাদের বিভিন্ন বিষয়কে আলোচনার অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। যেমন- কামনা/বাসনা,লিঙ্গোত্থান,অঙ্গভেদ,লিঙ্গোত্থান বজায় রাখা,চরম আনন্দ বা তৃপ্তি লাভ ।



কামনা/বাসনা

হতাশা বা বিষাদ বা ঐ ধরনের অন্যকোনো কারণে সঙ্গিনীর দেহের গন্ধে বিতৃষ্ণায়, অবসাদে, অসুস্থতায় কিংবা ব্যক্তিগত সম্পর্কের টানাপোড়নে পুরুষের যৌনবাসনার হানি ঘটতে পারে। আবার অতিরিক্ত উচ্ছ্বাস, মনমতো সঙ্গিনী লাভ প্রভৃতিতে যৌন বাসনা বেড়ে যায়।


লিঙ্গোত্থান
সকালে ঘুম থেকে ওঠার সময় কিংবা হস্তমৈথুনের সময় যদি লিঙ্গোত্থান ঘটে কিন্তু মিলনকালে লিঙ্গ শৈথল্য দেখা যায়, তাহলে বুঝতে হবে ব্যাপারটিশারীরিক নয়, মানসিক। ঘুমের মধ্যে একজন পুরুষের কোনরূপ লিঙ্গোত্থান জনিত সমস্যা ছাড়াই তিন থেকে পাঁচ বার লিঙ্গোত্থান ঘটে থাকে। কিছু কিছু রোগের কারনে পুরুষের এমন সমস্যা হতে পারে যেমন- ডায়াবেটিস হওয়া, স্থুলতা, অন্য এন্ডোক্রাইন বা হরমোনের সমস্যা দেখা দেয়া, প্রস্টেট গ্রন্থি বড় হয়ে যাওয়া, উচ্চ ... তাহলে পুরুষের যৌন দূর্বলতা, লিঙ্গোত্থানে সমস্যা ইত্যাদি জটিলতা গুলি শারীরিক বা মানসিক যে কারণেই সৃষ্টি হোক না কেন আমাদের ঔষধ সেবনে উনশা আল্লাহ একেবারে রুট লেভেল থেকে নির্মূল হয়ে যায়।


পুরুষের যৌন দূর্বলতা এবং লিঙ্গোত্থানে সমস্যার পেছনে বেশ কিছু কারণ থাকে। তবে 

পুরুষাঙ্গের উত্থানের সমস্যা যদি কোনো নির্দিষ্ট রোগের কারনে হয় তা হলে অবশ্যই ঐ 

রোগের চিকিৎসা করাতে হবে।  রোগ কখনোই ভেতরে ভেতরে পুষে রাখবেন না। আপনি 

যদি এ ধরনের কোনো সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে কোনো প্রকার সংকোচ না 

করে আপনার বিস্তারিত সমস্যা আমাদের জানালে, আমরা আপনার অবস্থার আলোকে 

যথাযথ সমাধান দিব। কিছু দিনের চিকিৎসায় সারা জীবনের জন্য সুস্থ হয়ে উঠবেন 

ইনশাল্লাহ। 

এজন্য প্রথমেই জেনে নিতে হবে একজন পুরুষের যৌন বিষয়ক শারীরবৃত্তীয় কাজ গুলো কি 

কি।
যৌন ইচ্ছা (Libido) বা সেক্সুয়াল ডিজায়ার থাকা। 
লিঙ্গত্থান বা ইরেকশন (Irection)হওয়া, যা পুরুষাঙ্গে রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি পাওয়ার 

কারনে হয়। 
পুরুষাঙ্গ দিয়ে বীর্য/ধাতু (Semen) নির্গমন (Ejaculation)। এর সাথে 

সংশ্লিষ্ট আরেকটি term ও জেনে নেয়া যেতে পারে আর তা হলো 

Detumescence বা পুরুষাঙ্গের শিথিলতা।
এসব কিছুর মধ্যে পুরুষের লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা বা ইরেকটাইল ডিজফাংশনটিই প্রকট 

সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। এই সমস্যাটি নানাবিধ কারনে হতে পারে। এর বড় একটা কারন 

হলো মনস্তাত্বিক, এছাড়া কিছু হরমোনের অভাব অথবা মস্তিস্কের রোগের কারনেও 

এমনটি হতে পারে। পুরুষাঙ্গের ধমনি (রক্তনালী)সরু হয়ে যাওয়া কিংবা শিরার যথেষ্ট 

পরিমাণ রক্ত ধারণ করতে না পারাটাও এমন সমস্যার জন্ম দেয়।

কারন গুলোকে ঠিকভাবে চিহ্নিত করলে একটা স্বচ্ছ ধারণা পাওয়া যেতে পারে
বার্ধক্যঃ আসলে বয়স বাড়াটা লিঙ্গোত্থানের ব্যর্থতার কোনো সমস্যা নয়, বরং বয়স 

বাড়ার সাথে সাথে শারীরবৃত্তীয় এবং মানসিক যেসব পরিবর্তন হয় তা অনেক সময় এতে 

প্রভাব ফেলে।
কিছু কিছু রোগের কারনে পুরুষের এমন সমস্যা হতে পারে যেমন- ডায়াবেটিস হওয়া, 

স্থুলতা, অন্য এন্ডোক্রাইন বা হরমোনের সমস্যা দেখা দেয়া, প্রস্টেট গ্রন্থি বড় হয়ে যাওয়া, 

উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন হওয়া ইত্যাদি।



পুরুষের যৌন দূর্বলতা এবং লিঙ্গোত্থানে সমস্যার পেছনে যে কারণ’ই থাকুক না কেন 

আমাদের বিজ্ঞ হেকীম সাহেবের  সাথে ফোনে সরাসরি কথা বলুন তিনি কারণ নির্ধারণ 

তথা সমস্যা অনুযায়ী ঔষধ নির্বাচন করে প্রয়োগ করিলে ইনশা আল্লাহ কিছু দিনের 

চিকিৎসায় আপনার  যৌন দূর্বলতা এবং লিঙ্গোত্থান যথাযথ না হওযা সমস্যার স্থায়ী 

সমাধান হবে।  
যাহারা চিকিৎসা নিতে বিভিন্ন যায়গায়  গিয়ে প্রতারিত হয়েছেন তাহাদের প্রতি আকুল 

আবেদন একবার আমাদের  বিজ্ঞ হেকীম সাহেবের সাথে সরাসরি কথা বলে পরামর্শ নিন   

>>>>>  ২১ বৎসরের অভিজ্ঞ যৌন চিকিৎসক ,গভঃ রেজিষ্টার্ড, প্রথম শ্রেণীর হেকীম 

(চিকিৎসক),আয়ুর্বেদিক,ইউনানী,হারর্বাল,এ্যালোপ্যাথী,হোমিওপ্যাথীতে সরকারী 

সনদপ্রাপ্তঃ  ....ডা: হেকীম রফিকুল ইসলাম তালুকদার,VD 

RMP;DHMS;DUMS (Chittagong).
মোবাইল: ০১৭১৪ ৮৩৯ ৪৫৪ / ০১৮২৩ ৬৯১ ০০৩ প্রযত্নে: বিকল্প ( আয়ুর্বেদিক,ইউনানী, ) 

চিকিৎসা, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ ।    
     

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷