মঙ্গলবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৫

সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য:

সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্যঃ Suki Damppottu Jeboner Joinno   HERBAL Supplement for Happy Marrige Life   Call Now : Alternative Treatment , Chittagong Bangladesh 01714 839 454


যে সমস্ত ভাইয়েরা বিভিন্ন পরিপার্শ্বিক অবস্থার  কারণে  খারাপ অভ্যাস এ লিপ্ত হয়ে যৌন শক্তি নষ্ট করে ফেলেছেন বা গোপন সমস্যায় আাক্রান্ত হয়ে বিয়ে করতে ভয় পাচ্ছেন বা বিয়ে করে বউ কে সুখী করতে পারছেন না  ! ১ বার স্ত্রী সহবাস করার পর দ্বিতীয়বার স্ত্রী সহবাস করার ইচ্ছে থাকলে ও শারিরীক সামর্থ্যে না খাকার কারণে মনোকষ্টে ভুগছেন  ! দীর্ঘক্ষণ  সেক্স করার শারিরীক শক্তি সামথ্যের অভাব ?



২/৩ মিনিটে বির্যপাত হয়ে যায় তাই স্ত্রীর নিকট লজ্জা পাচ্ছেন ?  আপনি কি লিঙ্গের সমস্যা নিয়ে ভুগছেন? লিঙ্গ ছোট, নিস্তেজ, দূর্বল, স্ট্রং হয় না, লিঙ্গের বক্রতা, শিথিলতা, অসারতা, আাগা চিকন গোড়া মোটা, দ্রুত পতন দূর করুন স্থায়ীভাবে। 

 যারা বিভিন্ন যৌন- গোপনীয় সমস্যায় যারা ভুগছেন তাহাদের প্রতি আকুল আবেদন আর দেরি না করে আাজই যোগাযোগ করুন।
লিঙ্গোত্থান না হওয়া ( ধ্বজভঙ্গ / ক্লীবত্ব = পুরুষাঙ্গ যদি একেবারেই না দাঁড়ায় ) সমস্যার 
স্থায়ী সমাধান ! Impotence = Eretile Dysfunction , 
MOST EFFECTIVE HERBAL MEDICINE FOR 
ERECTILE DYSFUNCTION IN ALTERNATIVE 
TREATMENT,CHITTAGONG,BANGLADESH. 
01714 839 454 বিকল্প ( আয়ুর্বেদিক,ইউনানী, ) চিকিৎসা, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ । ০১৭১৪ 
৮৩৯ ৪৫৪ আল্লাহর অশেষ রহমতে দীর্ঘ ২১ বৎসরে অসংখ্য ধ্বজভঙ্গ রোগীর চিকিৎসায় 
সাফল্য অর্জনে সক্ষম হয়েছি ।  

পুরুষের যৌন দূর্বলতা, যথাযথ লিঙ্গোত্থান  না হওয়া সমস্যার স্থায়ী সমাধান ! (উল্লেখ্য – যৌন চিন্তা মনে আসলে পুরুষের লিঙ্গের শিরায় রক্ত প্রবাহিত হতে থাকে এবং লিঙ্গকে নিস্তেজ থেকে সুদৃঢ করে, যা লিঙ্গোত্থান নামে পরিচিত)।

যৌনবিষয়ক কল্পনায় পুরুষের লিঙ্গোত্থান ঘটে। মস্তিষ্কে অবস্থিত যৌনকেন্দ্রটি প্রথমে উদ্দীপিত হয়। ঐ কেন্দ্র দ্বারাউত্তেজনার সংবাদ মেরুদণ্ড ও বিশেষ স্নায়ু মারফত যৌনাঙ্গে এসে পৌঁছায়। এ সময়ে বস্তি অঙ্গগুলোতে বাড়তি রক্তের প্রবাহ আসে এবং এরই পরিণতিতে লিঙ্গোত্থান ঘটে। বয়স যত বাড়তেথাকে, লিঙ্গোত্থানের জন্য পুরুষের ততই সরাসরি লিঙ্গে উদ্দীপনা প্রয়োগের প্রয়োজন পড়ে। অবশ্য ভয়, ভীতি, দোষী মনোভাব বা যৌনচিন্তা থেকে সরে গেলে যৌন উদ্দীপনায় বাধা পড়ে এবং সে ক্ষেত্রে লিঙ্গ শিথিল হয়ে যায়।

উত্তেজনার স্তরে লিঙ্গে রক্তপ্রবাহের আধিক্য ঘটে এবং এর ফলে লিঙ্গোত্থান হয়।
 অন্ডকোষের থলিটি অল্প উপরে উঠে যায় এবং অন্ডকোষটি উপরে ওঠে। 
পরবর্তী স্তরে রক্তপ্রবাহ আরো বাড়ে এবংলিঙ্গের কাঠিন্য দেখা যায়।
 অন্ড দুটি আরো উপরে ওঠে এবং আকারে একটু বড় হতে পারে।
 চরমানন্দ লাভের স্তরে অনৈচ্ছিকপেশিসমূহের সংকোচন ঘটে এবং মূত্রপথ দিয়ে বীর্যধারা
 ছিটকে বেরিয়ে আসে, চলতি কথায় একে বলা হয় স্খলন।
 শারীরিক দিক দিয়ে নাড়ির গতি, রক্তচাপ এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি বেশ বৃদ্ধি পায়।
 ক্রমে শারীরিক প্রক্রিয়াগুলো স্বাভাবিক স্তরে চলে আসে এবং এ স্তরটিকেই বলে বিরতির স্তর।
 একবার স্খলনের পর পুরুষের পক্ষে তাৎক্ষণিক লিঙ্গোত্থান ঘটানো সময়সাপেক্ষ ব্যাপার।

 লিঙ্গোত্থানে সমস্যার পেছনে বেশ কিছু কারণ থাকে। তবে পুরুষাঙ্গের উত্থানের সমস্যা যদি কোনো নির্দিষ্ট রোগের কারনে হয় তা হলে অবশ্যই ঐ রোগের চিকিৎসা করাতে হবে।খাদ্যে প্রয়োজনীয় পরিমানে পুষ্টি না থাকলে বয়স বাড়ার সাথে সাথে পুরুষের লিঙ্গোত্থানের ক্ষমতা হ্রাস পেতে থাকে। ... পর্যপ্ত রক্ত সরবরাহ হবে যা লিঙ্গকে উত্তেজিত করার জন্য জরুরী। রোগ কখনোই ভেতরে ভেতরে পুষে রাখবেন না।


হতাশা, অবসাদ, উৎকণ্ঠা প্রভৃতি কারণে বা কোনো আপাত কারণ না থাকলেও কখনো কখনো পুরুষের লিঙ্গশৈথল্য দেখা দিতে পারে। একবারের এ অসফলতা দেখে অনেকে নিজের ওপর আস্থা হরিয়ে ফেলেন। এরপর যখন তিনি সচেতনভাবে লিঙ্গোত্থান ঘটানোর চেষ্টায় ব্রতী হন তখন কিন্তু আবার ঐ শৈথল্য দেখা দিতে পারে। এর ফলে সৃষ্ট উৎকণ্ঠা লিঙ্গোত্থানের ওপর গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে। পুরুষের লিঙ্গ শৈথল্য হওয়ার সবচেয়ে স্বাভাবিক কারণ হলো উৎকণ্ঠা। উৎকণ্ঠা ও অহেতুক ভয় দূর করতে পারলে অনেকাংশে সফলতাপাওয়া যায়। পুরুষের যৌন অসফলতার বিষয়টিকে আলোচনা করতে হলে আমাদের বিভিন্ন বিষয়কে আলোচনার অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। যেমন- কামনা/বাসনা,লিঙ্গোত্থান,অঙ্গভেদ,লিঙ্গোত্থান বজায় রাখা,চরম আনন্দ বা তৃপ্তি লাভ ।


কামনা/বাসনা

হতাশা বা বিষাদ বা ঐ ধরনের অন্যকোনো কারণে সঙ্গিনীর দেহের গন্ধে বিতৃষ্ণায়, অবসাদে, অসুস্থতায় কিংবা ব্যক্তিগত সম্পর্কের টানাপোড়নে পুরুষের যৌনবাসনার হানি ঘটতে পারে। আবার অতিরিক্ত উচ্ছ্বাস, মনমতো সঙ্গিনী লাভ প্রভৃতিতে যৌন বাসনা বেড়ে যায়।

লিঙ্গোত্থান
সকালে ঘুম থেকে ওঠার সময় কিংবা হস্তমৈথুনের সময় যদি লিঙ্গোত্থান ঘটে কিন্তু মিলনকালে লিঙ্গ শৈথল্য দেখা যায়, তাহলে বুঝতে হবে ব্যাপারটিশারীরিক নয়, মানসিক। ঘুমের মধ্যে একজন পুরুষের কোনরূপ লিঙ্গোত্থান জনিত সমস্যা ছাড়াই তিন থেকে পাঁচ বার লিঙ্গোত্থান ঘটে থাকে। কিছু কিছু রোগের কারনে পুরুষের এমন সমস্যা হতে পারে যেমন- ডায়াবেটিস হওয়া, স্থুলতা, অন্য এন্ডোক্রাইন বা হরমোনের সমস্যা দেখা দেয়া, প্রস্টেট গ্রন্থি বড় হয়ে যাওয়া, উচ্চ ... তাহলে পুরুষের যৌন দূর্বলতা, লিঙ্গোত্থানে সমস্যা ইত্যাদি জটিলতা গুলি শারীরিক বা মানসিক যে কারণেই সৃষ্টি হোক না কেন আমাদের ঔষধ সেবনে উনশা আল্লাহ একেবারে রুট লেভেল থেকে নির্মূল হয়ে যায়।

পুরুষের যৌন দূর্বলতা এবং লিঙ্গোত্থানে সমস্যার পেছনে বেশ কিছু কারণ থাকে। তবে 

পুরুষাঙ্গের উত্থানের সমস্যা যদি কোনো নির্দিষ্ট রোগের কারনে হয় তা হলে অবশ্যই ঐ 

রোগের চিকিৎসা করাতে হবে।  রোগ কখনোই ভেতরে ভেতরে পুষে রাখবেন না। আপনি 

যদি এ ধরনের কোনো সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে কোনো প্রকার সংকোচ না 

করে আপনার বিস্তারিত সমস্যা আমাদের জানালে, আমরা আপনার অবস্থার আলোকে 

যথাযথ সমাধান দিব। কিছু দিনের চিকিৎসায় সারা জীবনের জন্য সুস্থ হয়ে উঠবেন 

ইনশাল্লাহ। 

এজন্য প্রথমেই জেনে নিতে হবে একজন পুরুষের যৌন বিষয়ক শারীরবৃত্তীয় কাজ গুলো কি 

কি।
যৌন ইচ্ছা (Libido) বা সেক্সুয়াল ডিজায়ার থাকা। 
লিঙ্গত্থান বা ইরেকশন (Irection)হওয়া, যা পুরুষাঙ্গে রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি পাওয়ার 

কারনে হয়। 
পুরুষাঙ্গ দিয়ে বীর্য/ধাতু (Semen) নির্গমন (Ejaculation)। এর সাথে 

সংশ্লিষ্ট আরেকটি term ও জেনে নেয়া যেতে পারে আর তা হলো 

Detumescence বা পুরুষাঙ্গের শিথিলতা।
এসব কিছুর মধ্যে পুরুষের লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা বা ইরেকটাইল ডিজফাংশনটিই প্রকট 

সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। এই সমস্যাটি নানাবিধ কারনে হতে পারে। এর বড় একটা কারন 

হলো মনস্তাত্বিক, এছাড়া কিছু হরমোনের অভাব অথবা মস্তিস্কের রোগের কারনেও 

এমনটি হতে পারে। পুরুষাঙ্গের ধমনি (রক্তনালী)সরু হয়ে যাওয়া কিংবা শিরার যথেষ্ট 

পরিমাণ রক্ত ধারণ করতে না পারাটাও এমন সমস্যার জন্ম দেয়।

কারন গুলোকে ঠিকভাবে চিহ্নিত করলে একটা স্বচ্ছ ধারণা পাওয়া যেতে পারে
বার্ধক্যঃ আসলে বয়স বাড়াটা লিঙ্গোত্থানের ব্যর্থতার কোনো সমস্যা নয়, বরং বয়স 

বাড়ার সাথে সাথে শারীরবৃত্তীয় এবং মানসিক যেসব পরিবর্তন হয় তা অনেক সময় এতে 

প্রভাব ফেলে।
কিছু কিছু রোগের কারনে পুরুষের এমন সমস্যা হতে পারে যেমন- ডায়াবেটিস হওয়া, 

স্থুলতা, অন্য এন্ডোক্রাইন বা হরমোনের সমস্যা দেখা দেয়া, প্রস্টেট গ্রন্থি বড় হয়ে যাওয়া, 

উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন হওয়া ইত্যাদি।
পুরুষের যৌন দূর্বলতা এবং লিঙ্গোত্থানে সমস্যার পেছনে যে কারণ’ই থাকুক না কেন 


আমাদের বিজ্ঞ হেকীম সাহেবের  সাথে ফোনে সরাসরি কথা বলুন তিনি কারণ নির্ধারণ 

তথা সমস্যা অনুযায়ী ঔষধ নির্বাচন করে প্রয়োগ করিলে ইনশা আল্লাহ কিছু দিনের 

চিকিৎসায় আপনার  যৌন দূর্বলতা এবং লিঙ্গোত্থান যথাযথ না হওযা সমস্যার স্থায়ী 

সমাধান হবে।  
যাহারা চিকিৎসা নিতে বিভিন্ন যায়গায়  গিয়ে প্রতারিত হয়েছেন তাহাদের প্রতি আকুল 

আবেদন একবার আমাদের  বিজ্ঞ হেকীম সাহেবের সাথে সরাসরি কথা বলে পরামর্শ নিন 

উন্নত মানের ঔষধ সেবন ও ব্যবহার করে সুস্থতা লাভ করুন। মনে রাখবেন সকল রোগের নিরাময় পৃথীবিতে আাছে। সঠিক চিকিৎসার জন্য ২১ বৎসরের অভিজ্ঞ প্রথম শ্রেণীর হেকীম সাহেবের (চিকি্ৎসকের) পরামর্শ নিন। 

এল্যোপ্যাথিক মেডিসিন, ইউনানী/হারবাল ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় অভিজ্ঞ প্রথম শ্রেণীর হেকীম । ডাক্তার হেকীম রফিকুল ইসলাম তালুকদার। VD RMP ;DHMS ; DUMS (Ctg) । চেম্বারঃ বিকল্প চিকিৎসা,চট্টগ্রাম।০১৭১৪ ৮৩৯ ৪৫৪ / ০১৮২৩ ৬৯২ ০০৩ (দেশে পোষ্ট অফিস ও কুরিয়ার সার্ভিস যোগে ঔষধ পাঠানো হয়।)

বৃহস্পতিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫

লিঙ্গোত্থান না হওয়া সমস্যার স্থায়ী সমাধান !

লিঙ্গোত্থান  না হওয়া সমস্যার স্থায়ী সমাধান !

পুরুষের যৌন দূর্বলতা, যথাযথ লিঙ্গোত্থান  না হওয়া সমস্যার স্থায়ী সমাধান ! (উল্লেখ্য – যৌন চিন্তা মনে আসলে পুরুষের লিঙ্গের শিরায় রক্ত প্রবাহিত হতে থাকে এবং লিঙ্গকে নিস্তেজ থেকে সুদৃঢ করে, যা লিঙ্গোত্থান নামে পরিচিত)।
যৌনবিষয়ক কল্পনায় পুরুষের লিঙ্গোত্থান ঘটে। মস্তিষ্কে অবস্থিত যৌনকেন্দ্রটি প্রথমে উদ্দীপিত হয়। ঐ কেন্দ্র দ্বারাউত্তেজনার সংবাদ মেরুদণ্ড ও বিশেষ স্নায়ু মারফত যৌনাঙ্গে এসে পৌঁছায়। এ সময়ে বস্তি অঙ্গগুলোতে বাড়তি রক্তের প্রবাহ আসে এবং এরই পরিণতিতে লিঙ্গোত্থান ঘটে। বয়স যত বাড়তেথাকে, লিঙ্গোত্থানের জন্য পুরুষের ততই সরাসরি লিঙ্গে উদ্দীপনা প্রয়োগের প্রয়োজন পড়ে। অবশ্য ভয়, ভীতি, দোষী মনোভাব বা যৌনচিন্তা থেকে সরে গেলে যৌন উদ্দীপনায় বাধা পড়ে এবং সে ক্ষেত্রে লিঙ্গ শিথিল হয়ে যায়।  উত্তেজনার স্তরে লিঙ্গে রক্তপ্রবাহের আধিক্য ঘটে এবং এর ফলে লিঙ্গোত্থান হয়। অন্ডকোষের থলিটি অল্প উপরে উঠে যায় এবং অন্ডকোষটি উপরে ওঠে। পরবর্তী স্তরে রক্তপ্রবাহ আরো বাড়ে এবংলিঙ্গের কাঠিন্য দেখা যায়। অন্ড দুটি আরো উপরে ওঠে এবং আকারে একটু বড় হতে পারে। চরমানন্দ লাভের স্তরে অনৈচ্ছিকপেশিসমূহের সংকোচন ঘটে এবং মূত্রপথ দিয়ে বীর্যধারা ছিটকে বেরিয়ে আসে, চলতি কথায় একে বলা হয় স্খলন। শারীরিক দিক দিয়ে নাড়ির গতি, রক্তচাপ এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি বেশ বৃদ্ধি পায়। ক্রমে শারীরিক প্রক্রিয়াগুলো স্বাভাবিক স্তরে চলে আসে এবং এ স্তরটিকেই বলে বিরতির স্তর। একবার স্খলনের পর পুরুষের পক্ষে তাৎক্ষণিক লিঙ্গোত্থান ঘটানো সময়সাপেক্ষ ব্যাপার।

 লিঙ্গোত্থানে সমস্যার পেছনে বেশ কিছু কারণ থাকে। তবে পুরুষাঙ্গের উত্থানের সমস্যা যদি কোনো নির্দিষ্ট রোগের কারনে হয় তা হলে অবশ্যই ঐ রোগের চিকিৎসা করাতে হবে।খাদ্যে প্রয়োজনীয় পরিমানে পুষ্টি না থাকলে বয়স বাড়ার সাথে সাথে পুরুষের লিঙ্গোত্থানের ক্ষমতা হ্রাস পেতে থাকে। ... পর্যপ্ত রক্ত সরবরাহ হবে যা লিঙ্গকে উত্তেজিত করার জন্য জরুরী। রোগ কখনোই ভেতরে ভেতরে পুষে রাখবেন না।
হতাশা, অবসাদ, উৎকণ্ঠা প্রভৃতি কারণে বা কোনো আপাত কারণ না থাকলেও কখনো কখনো পুরুষের লিঙ্গশৈথল্য দেখা দিতে পারে। একবারের এ অসফলতা দেখে অনেকে নিজের ওপর আস্থা হরিয়ে ফেলেন। এরপর যখন তিনি সচেতনভাবে লিঙ্গোত্থান ঘটানোর চেষ্টায় ব্রতী হন তখন কিন্তু আবার ঐ শৈথল্য দেখা দিতে পারে। এর ফলে সৃষ্ট উৎকণ্ঠা লিঙ্গোত্থানের ওপর গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে। পুরুষের লিঙ্গ শৈথল্য হওয়ার সবচেয়ে স্বাভাবিক কারণ হলো উৎকণ্ঠা। উৎকণ্ঠা ও অহেতুক ভয় দূর করতে পারলে অনেকাংশে সফলতাপাওয়া যায়। পুরুষের যৌন অসফলতার বিষয়টিকে আলোচনা করতে হলে আমাদের বিভিন্ন বিষয়কে আলোচনার অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। যেমন- কামনা/বাসনা,লিঙ্গোত্থান,অঙ্গভেদ,লিঙ্গোত্থান বজায় রাখা,চরম আনন্দ বা তৃপ্তি লাভ ।



কামনা/বাসনা

হতাশা বা বিষাদ বা ঐ ধরনের অন্যকোনো কারণে সঙ্গিনীর দেহের গন্ধে বিতৃষ্ণায়, অবসাদে, অসুস্থতায় কিংবা ব্যক্তিগত সম্পর্কের টানাপোড়নে পুরুষের যৌনবাসনার হানি ঘটতে পারে। আবার অতিরিক্ত উচ্ছ্বাস, মনমতো সঙ্গিনী লাভ প্রভৃতিতে যৌন বাসনা বেড়ে যায়।


লিঙ্গোত্থান
সকালে ঘুম থেকে ওঠার সময় কিংবা হস্তমৈথুনের সময় যদি লিঙ্গোত্থান ঘটে কিন্তু মিলনকালে লিঙ্গ শৈথল্য দেখা যায়, তাহলে বুঝতে হবে ব্যাপারটিশারীরিক নয়, মানসিক। ঘুমের মধ্যে একজন পুরুষের কোনরূপ লিঙ্গোত্থান জনিত সমস্যা ছাড়াই তিন থেকে পাঁচ বার লিঙ্গোত্থান ঘটে থাকে। কিছু কিছু রোগের কারনে পুরুষের এমন সমস্যা হতে পারে যেমন- ডায়াবেটিস হওয়া, স্থুলতা, অন্য এন্ডোক্রাইন বা হরমোনের সমস্যা দেখা দেয়া, প্রস্টেট গ্রন্থি বড় হয়ে যাওয়া, উচ্চ ... তাহলে পুরুষের যৌন দূর্বলতা, লিঙ্গোত্থানে সমস্যা ইত্যাদি জটিলতা গুলি শারীরিক বা মানসিক যে কারণেই সৃষ্টি হোক না কেন আমাদের ঔষধ সেবনে উনশা আল্লাহ একেবারে রুট লেভেল থেকে নির্মূল হয়ে যায়।


পুরুষের যৌন দূর্বলতা এবং লিঙ্গোত্থানে সমস্যার পেছনে বেশ কিছু কারণ থাকে। তবে 

পুরুষাঙ্গের উত্থানের সমস্যা যদি কোনো নির্দিষ্ট রোগের কারনে হয় তা হলে অবশ্যই ঐ 

রোগের চিকিৎসা করাতে হবে।  রোগ কখনোই ভেতরে ভেতরে পুষে রাখবেন না। আপনি 

যদি এ ধরনের কোনো সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে কোনো প্রকার সংকোচ না 

করে আপনার বিস্তারিত সমস্যা আমাদের জানালে, আমরা আপনার অবস্থার আলোকে 

যথাযথ সমাধান দিব। কিছু দিনের চিকিৎসায় সারা জীবনের জন্য সুস্থ হয়ে উঠবেন 

ইনশাল্লাহ। 

এজন্য প্রথমেই জেনে নিতে হবে একজন পুরুষের যৌন বিষয়ক শারীরবৃত্তীয় কাজ গুলো কি 

কি।
যৌন ইচ্ছা (Libido) বা সেক্সুয়াল ডিজায়ার থাকা। 
লিঙ্গত্থান বা ইরেকশন (Irection)হওয়া, যা পুরুষাঙ্গে রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি পাওয়ার 

কারনে হয়। 
পুরুষাঙ্গ দিয়ে বীর্য/ধাতু (Semen) নির্গমন (Ejaculation)। এর সাথে 

সংশ্লিষ্ট আরেকটি term ও জেনে নেয়া যেতে পারে আর তা হলো 

Detumescence বা পুরুষাঙ্গের শিথিলতা।
এসব কিছুর মধ্যে পুরুষের লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা বা ইরেকটাইল ডিজফাংশনটিই প্রকট 

সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। এই সমস্যাটি নানাবিধ কারনে হতে পারে। এর বড় একটা কারন 

হলো মনস্তাত্বিক, এছাড়া কিছু হরমোনের অভাব অথবা মস্তিস্কের রোগের কারনেও 

এমনটি হতে পারে। পুরুষাঙ্গের ধমনি (রক্তনালী)সরু হয়ে যাওয়া কিংবা শিরার যথেষ্ট 

পরিমাণ রক্ত ধারণ করতে না পারাটাও এমন সমস্যার জন্ম দেয়।

কারন গুলোকে ঠিকভাবে চিহ্নিত করলে একটা স্বচ্ছ ধারণা পাওয়া যেতে পারে
বার্ধক্যঃ আসলে বয়স বাড়াটা লিঙ্গোত্থানের ব্যর্থতার কোনো সমস্যা নয়, বরং বয়স 

বাড়ার সাথে সাথে শারীরবৃত্তীয় এবং মানসিক যেসব পরিবর্তন হয় তা অনেক সময় এতে 

প্রভাব ফেলে।
কিছু কিছু রোগের কারনে পুরুষের এমন সমস্যা হতে পারে যেমন- ডায়াবেটিস হওয়া, 

স্থুলতা, অন্য এন্ডোক্রাইন বা হরমোনের সমস্যা দেখা দেয়া, প্রস্টেট গ্রন্থি বড় হয়ে যাওয়া, 

উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন হওয়া ইত্যাদি।



পুরুষের যৌন দূর্বলতা এবং লিঙ্গোত্থানে সমস্যার পেছনে যে কারণ’ই থাকুক না কেন 

আমাদের বিজ্ঞ হেকীম সাহেবের  সাথে ফোনে সরাসরি কথা বলুন তিনি কারণ নির্ধারণ 

তথা সমস্যা অনুযায়ী ঔষধ নির্বাচন করে প্রয়োগ করিলে ইনশা আল্লাহ কিছু দিনের 

চিকিৎসায় আপনার  যৌন দূর্বলতা এবং লিঙ্গোত্থান যথাযথ না হওযা সমস্যার স্থায়ী 

সমাধান হবে।  
যাহারা চিকিৎসা নিতে বিভিন্ন যায়গায়  গিয়ে প্রতারিত হয়েছেন তাহাদের প্রতি আকুল 

আবেদন একবার আমাদের  বিজ্ঞ হেকীম সাহেবের সাথে সরাসরি কথা বলে পরামর্শ নিন   

>>>>>  ২১ বৎসরের অভিজ্ঞ যৌন চিকিৎসক ,গভঃ রেজিষ্টার্ড, প্রথম শ্রেণীর হেকীম 

(চিকিৎসক),আয়ুর্বেদিক,ইউনানী,হারর্বাল,এ্যালোপ্যাথী,হোমিওপ্যাথীতে সরকারী 

সনদপ্রাপ্তঃ  ....ডা: হেকীম রফিকুল ইসলাম তালুকদার,VD 

RMP;DHMS;DUMS (Chittagong).
মোবাইল: ০১৭১৪ ৮৩৯ ৪৫৪ / ০১৮২৩ ৬৯১ ০০৩ প্রযত্নে: বিকল্প ( আয়ুর্বেদিক,ইউনানী, ) 

চিকিৎসা, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ ।    
     

বুধবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৫

কম্পবাত বা পারকিনসন রোগ (ইংরেজি: Parkinson's disease/ Paralysis agitans) !

 কম্পবাত বা  পারকিনসন রোগ (ইংরেজি: Parkinson's disease/ Paralysis agitans) বিকল্প চিকিৎসায় নিরাময় সম্ভব !

পারকিনসন রোগ (ইংরেজি: Parkinson's disease) হল এক প্রকারের 

নিউরো-ডিজেনারাটিভ বা স্নায়বিক রোগ বা স্নায়ু-অধঃপতনজনিত রোগ। রোগটি 

বিভিন্ন নামে পরিচিত যেমন: পারকিনসোনিসম (Parkinsonism) বা 

প্যারালাইসিস এজিট্যান্স (Paralysis agitans) বা স্যাকিং পালসি 

(Shaking Pulsy)। এই রোগটি সবচেয়ে পরিচিত নিউরো-ডিজেনারাটিভ 

রোগের মধ্যে দ্বিতীয়[১]। এই রোগের প্রাথমিক বৈশিষ্ট্য হল স্নায়ুতে প্রিসাইনাপ্টিক 

প্রটিন-এর জমা হওয়া। তাছাড়া প্রাথমিক উপসর্গগুলি হল ব্রাডিকাইনেশিয়া 

(Bradykinesia) এবং একাইনেশিয়া (Akinesia), রিজিডিটি 

(Rigidity) এবং ট্রেমর (Tremor)।

পরিচ্ছেদসমূহ
১ শ্রেণীবিন্যাস
১.১ প্রাইমারী পারকিন্সোনিজম[২]
১.২ সেকেন্ডারি পারকিন্সোনিজম[২]
২ উপসর্গ ও লক্ষণ
৩ তথ্যসূত্র
শ্রেণীবিন্যাস
প্রাইমারী পারকিন্সোনিজম[২]
প্যারালাইসিস এজিট্যান্স বা পারকিনসন রোগ বা ইডিয়প্যাথিক পারকিন্সোনিজম।
সেকেন্ডারি পারকিন্সোনিজম[২]
পোষ্ট-এনকেফালাইটিক = পোষ্ট-এনকেফালাইটিক লিথার্জিকা।
টক্সিন = এম পি টি পি, ম্যাঙ্গানিজ, কার্বন মনোঅক্সাইড।
ড্রাগস বা ঔষধ = রেসারপিন,আলফা মিথাইলডোপা।
টিউমার
ট্রমা
উপসর্গ ও লক্ষণ
* ১. দূর্বলতা।
* ২. মাথায় কিংবা হাতে মৃদু কম্পন অনুভব করা।
* ৩. বিষাদগ্রস্ত।
* ৪. ভাবলেশহীণ অভিব্যক্তি এবং চোখের পাতায় কম কম্পন।
* ৫. পেশির অনমনীয়।
* ৬. ধীরগতিতে চলাফেরা।
* ৭. ভারসাম্য রক্ষায় অপারদর্শীতা।
* ৮. বিশ্রামের সময় মাথায় কিংবা হাতে মৃদু কম্পন অনুভব করা।
* ৯. বিভ্রান্তি এবং স্মৃতীশক্তির বিলোপ।পারকিনসনস রোগে শরীর কাঁপা, চলৎশক্তিহীনতা, 

মাংসপেশি জমে যাওয়া এবং স্মৃতিভ্রমসহ নানা উপসর্গে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে রোগীরা। কিছু 

মস্তিষ্ক কোষ মরে যাওয়ার কারণে রোগটি দেখা দিলেও ঠিক কী কারণে এমনটি হয় তা 

নির্ণয় করা যেমন আজও দুর্বোধ্য বিজ্ঞানীদের কাছে, তেমনি এ্যালোপ্যাথী চিকিৎসা এই 

রোগের তেমন কুল কিনারা করতে  পারেনি, পুরোপুরি নিরাময় হয় এমন চিকিৎসাব্যবস্থা 

ও গড়ে ওঠেনি। তবে বিশ্বের বিভিন্ন যায়গায় নতুন একটি গবেষণায় জানা গেছে প্রাকৃতিক 

বা ন্যাচারাল ( হারর্বাল ) চিকিৎসায়   নাচ পারকিনসনস  রোগ মোটামোটি কমাতে পারে 

অথাৎ সহনীয় পর্য্যায়ে নিয়ে আসতে পারে।
স্নায়ুবিজ্ঞানীরা বলছেন, মানুষের মস্তিষ্কে প্রায় ১০ কোটি স্নায়ুকোষ থাকে। তাদের মধ্যে ৪

-৫ লক্ষ কোষ ডোপামিন নামে একটি প্রোটিন তৈরি করে। ২৫ বছর বয়সের পর থেকেই 

মানব মস্তিষ্কে বিভিন্ন স্নায়ুকোষ মরে যেতে শুরু করে। এর মধ্যে ডোপামিন নিঃসরণকারী 

কোষও রয়েছে। মস্তিষ্কে ডোপামিন নিঃসরণকারী স্নায়ুকোষগুলির শতকরা ৬০ ভাগ মারা 

গেলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির দেহে পারকিনসনস রোগের উপসর্গ দেখা দিতে শুরু করে। ডোপামিন 

নিঃসরণকারী স্নায়ুকোষ যত বেশি মারা যায়, ততই পেশীর সক্রিয়তা কমে যায়। রোগের 

উপসর্গ হিসেবে হাত ও পায়ের গতি শ্লথ হতে শুরু করে। মুখমণ্ডল বিবর্ণ হয়ে যায়। আস্তে 

আস্তে হাত-পা কাঁপা শুরু হয়। পারকিনসনস মস্তিস্কের ক্ষয়জনিত একটি রোগ। এর কারণে 

মস্তিস্কের নির্দিষ্ট কিছু স্থানের কার্যক্ষমতা কমে যায়। সাধারণত ৫৫ বছরের বেশী লোকদের 

মধ্যে এই রোগের প্রবণতা বেশী। মস্তিস্কের প্রদাহ, বিভিন্ন ধরণের রাসায়নিক দূষণ, কিছু 

ঔষধের প্রতিক্রিয়া, মস্তিস্কে আঘাত বা টিউমার, স্ট্রোক পরবর্তী জটিলতা সহ ইত্যাদি 

কারণে এ রোগ হয়।

উপসর্গ: বয়স্ক ব্যাক্তিদের লক্ষনগুলো ধীরে ধীরে প্রকাশ পেতে থাকে। যেমন-
১. হাত পায়ের কাঁপুনি
২. হাত পায়ের সঞ্চালন কমে যাওয়া
৩. হাত ও পায়ের পেশী শক্ত হয়ে আসা
৪. চলাফেরার ভারসাম্যতা হারিয়ে ফেলা ৫. স্মরণ শক্তি কমে যাওয়া
৬. কথায় অ¯পষ্টতা সমস্যা আরো জটিল হলে ভাবলেশহীন মুখয়বব, ঠোটের কোণে 

লালা পড়া, হাঁটার সময় ছোট পদক্ষেপ, সূক্ষ্ম কাজ করতে যমেন জামার বোতাম লাগাতে 

সমস্যা হওয়া। যাহারা এই রোগে কস্ট পাচ্ছেন দয়া করে আমাদের ঔষধ একবার পরিক্ষা 

করুন। এই রোগ ১০০ % আরোগ্য না হলে ও আমাদের চিকিৎসায় মোটামোটি সহনীয় 

পর্য্যায়ে নিয়ে আসা সম্ভব ! যাহারা চিকিৎসা নিতে বিভিন্ন যায়গায়  গিয়ে প্রতারিত 

হয়েছেন তাহাদের প্রতি আকুল আবেদন একবার আমাদের  বিজ্ঞ হেকীম সাহেবের সাথে 

সরাসরি কথা বলে পরামর্শ নিন   >>>>>  ২১ বৎসরের অভিজ্ঞ যৌন চিকিৎসক ,গভঃ 

রেজিষ্টার্ড, প্রথম শ্রেণীর হেকীম 

(চিকিৎসক),আয়ুর্বেদিক,ইউনানী,হারর্বাল,এ্যালোপ্যাথী,হোমিওপ্যাথীতে সরকারী 

সনদপ্রাপ্তঃ  ....ডা: হেকীম রফিকুল ইসলাম তালুকদার,VD 

RMP;DHMS;DUMS (Chittagong).
মোবাইল: ০১৭১৪ ৮৩৯ ৪৫৪ / ০১৮২৩ ৬৯১ ০০৩ প্রযত্নে: বিকল্প ( আয়ুর্বেদিক,ইউনানী, ) 

চিকিৎসা, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ ।      
    

শনিবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০১৫

মাএ ১০ দিনে লিকোরিয়া থেকে মুক্তি পাবেন ইনশা আল্লাহ !

মাএ ১০ দিনে লিকোরিয়া থেকে মুক্তি পাবেন ইনশা আল্লাহ !   Most effective Herbal Supplement for Leucorrhoea cure in 10 days                                                                        এবং দূর হবে হজমের গোলমাল,পেটফাঁপা,কোষ্ঠকাঠিন্য, মাথা ধরা বা মাথা ব্যথা,এসিডিটি(অম্বল),বিশেষ অঙ্গে চুলকানি বা আঁসটে বা পুঁতিগনদ্ধ. শুস্ক বিষন্ন চেহেরা,সব সময় মন মরা ভাব প্রভূতি + ফিরে পাবেন কমনিয়তা,রুপ লাবন্যতা,সূশ্রী ভরাট চেহেরা,  যা আগে আপনার ছিলো।
হোম ডেলীভারী খরচ সহ ১৯৮৫/-টাকা মাএ,এক ফাইল ই যথেষ্ঠ। প্রয়োজনে এক্ষুনি ফোনে আলাপ করুন,আপনার যাবতীয় সমস্যার কথা জানাইয়া ঐষধের অর্ডার করুন।  >>>>>>>           এখানে  লিখিত চুক্তি সহকারে / গ্যারান্টির সহিত  নারী- পুরুষের যাবতীয় জটিল-কঠিন যৌন সমস্যার চিকিৎসা করা হয়।    বিকল্প চিকিৎসা,চট্টগ্রাম। একটি প্রতারণামুক্ত নির্ভরযোগ্য ( আয়ুর্বেদিক,ইউনানী ) প্রতিষ্টান। যাহারা চিকিৎসা নিতে বিভিন্ন যায়গায়  গিয়ে প্রতারিত হয়েছেন তাহাদের প্রতি আকুল আবেদন একবার আমাদের  বিজ্ঞ হেকীম সাহেবের সাথে সরাসরি কথা বলে পরামর্শ নিন 
“‘‘ মহিলাদের যৌন রোগ কি কি এবং সেগুলোর প্রতিকার  ”” 
পুরুষদের তুলনায় দেখা যায় মেয়েদের যৌন রোগ সংক্রান্ত সমস্যা গুলি বেশ কষ্টদায়ক। শুধু তাই নয়, সময় মত ট্রিটমেন্ট না নিলে যৌন রোগ গুলি বেশ জটিল আকার ধারণ করে। তাই এ বিষয়ে প্রত্যেক নারীদেরই সচেতন থাকা উচিত। সকল মহিলাদেরকে বলছি । আপনারা যারা গোপন-জটিল যৌন সমস্যায় ভুগছেন তারা এই সকল সমস্যা থেকে মুক্তির জন্য  ঘরে বসেই ফোন করে প্রথম শ্রেণীর হেকীমের পরামর্শ নিন, চিকিৎসক কে আপনার সমস্যার কথা খুলে বলুন এবং চিকিৎসকের দেয়া পরামর্শ অনুযায়ী  কাজ করুন দেখবেন ইনশাআল্লাহ  অল্প কিছুদিনের মধ্যে আপনি সুস্থ জীবনযাপন করছেন ।  মনে রাখবেন নারী -পুরুষের যৌন সমস্যায় গাছ-গাছড়ার  ( আয়র্বেদিক,ইউনানী,হারর্বাল,হোমিওপ্যাথী ) ঔষধ সমূহ  নিরাপদ;
এই নম্বার ও ঠিকানায় যোগাযোগ করতে পারেন: ২১ বৎসরের অভিজ্ঞ যৌন চিকিৎসক ,গভঃ রেজিষ্টার্ড, প্রথম শ্রেণীর হেকীম (চিকিৎসক),আয়র্বেদিক,ইউনানী,হারর্বাল,হোমিওপ্যাথীতে সরকারী সনদপ্রাপ্তঃ  ....ডা: হেকীম রফিকুল ইসলাম তালুকদার,VD RMP;DHMS;DUMS (Chittagong).
মোবাইল: ০১৭১৪ ৮৩৯ ৪৫৪ / ০১৮২৩ ৬৯১ ০০৩ প্রযত্নে: বিকল্প ( আয়ুর্বেদিক,ইউনানী,হোমিওপ্যাথী ) চিকিৎসা, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ ।


বৃহস্পতিবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০১৫

( Gynecomastia) ছেলেদের-স্তন- মেয়েদের মত -বড়-হলে-ছোট-করা-সম্ভব !

‘‘‘‘ ছেলেদের-স্তন-( মেয়েদের মত ) -বড়-হলে-ছোট-করা-সম্ভব ! CELEDER Stoon Meyeeder mootoo boro hoile chootoo kora sonvob ””

Alternative Treatment Without Surgery  for Enlarged Men's Breast ( Gynecomastia) 



ছেলেদের বুক হবে সমতল এরকমটাই স্বাভাবিক কিন্তু কিশোরী মেয়েদের মত স্তন দেখা যায় কোন কোন পুরুষের। শুধু মাত্র বয়স্ক নয় অনেক কম বয়সী ছেলেদের ক্ষেত্রেও এই সমস্যা দেখা যায়। মেয়েদের স্তন যেমন মেয়েদের জন্য গর্ব অথচ ছেলেদের বেলায় এ চরম লজ্জা। অনেকে লজ্জায় ... ঘরের বের হতে চান না,গেনজি খুলতে পারেন না !  ছেলেদের বুক গুলোতো দেখা যায়, কারও একটি কি দুটি স্তনেরই স্ফীতি দেখা দিয়েছে, কোনটির আকার ছোট, ভেতরে গুটি' হয়েছে, আবার কোনটি নারীর মত ভেতরে বড় আকারে মাংসের পিণ্ড বা 'চাকা' হয়েছে।




ছেলেদের স্তনেরই  স্ফীতি হরমোনের কারণে, লিভার ব্যাধিগ্রস্ত হলে, কর্টিক্যাল টিউমার হলে, অণ্ডাশয়ের টিউমার হলে অথবা অত্যধিক মাত্রায় ইস্ট্রোজেন প্রয়োগ করে কোনো রোগ সারাতে গেলেও এই রোগ দেখা দিতে পারে।আবার চর্বিও জমতে পারে শারীরিক স্থূলতার কারণে ।যে কারণেই হোক না কেন ইনশা আল্লাহ ।



 আমাদের প্যাকেজ  চিকিৎসায় অপারেশন ছাড়াই ১০০% নিরাপদ প্রাকৃতিক ভেষজ ঔষধি দ্বারা ছেলেদের স্তন লেবেল করা সম্ভব ! ইহা শত শত রোগির ক্ষেত্রে পরিক্ষীত চিকিৎসা পদ্বতি, এতে কোন রকমের কেমিক্যাল মিশ্রণ করা হয়নি ১০০ % গাছ গাছড়ার ঔষধ, এ যাবৎ কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও দেখা যায়নি।



বিফলে দ্বিগুণ মূল্য ফেরত গ্যারান্টির সহিত চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছেঃ

 স্তন ছোট সাইজের হলে ২ মাস, স্তন বড় সাইজের হলে ৪ মাস ঔষধ সেবনে ছেলেদের বড় স্তন বুকের সাথে লেবেল হবে ইনশাআল্লাহ  ! ১ মাসের ঔষধের মূল্যঃ ১৮৫০ টাকা, ২ মাসের ঔষধের মূল্যঃ ৩২৫০ টাকা, ৪ মাসের ঔষধের মূল্যঃ ৫৭৫০ টাকা ( পাঠানো খরচ সহ )। ভিপি / পার্শ্বেল যোগে ঔষধ পেতে কল করুন:  আমাদের  বিজ্ঞ হেকীম সাহেবের সাথে সরাসরি কথা বলে পরামর্শ নিন


--  >>>>>  ২২ বৎসরের অভিজ্ঞ যৌন চিকিৎসক ,গভঃ রেজিষ্টার্ড, প্রথম শ্রেণীর হেকীম (চিকিৎসক),আয়ুর্বেদিক,ইউনানী,হারর্বাল,এ্যালোপ্যাথী,হোমিওপ্যাথীতে সরকারী সনদপ্রাপ্তঃ  ....ডা: হেকীম রফিকুল ইসলাম তালুকদার,VD RMP;DHMS;DUMS (Chittagong).
মোবাইল: ০১৭১৪ ৮৩৯ ৪৫৪ / ০১৮২৩ ৬৯১ ০০৩ প্রযত্নে: বিকল্প ( আয়ুর্বেদিক,ইউনানী, ) চিকিৎসা, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ ।
         

বুধবার, ২ ডিসেম্বর, ২০১৫

পেনিস ( পুরুষাঙ্গ / লিঙ্গ ) লম্বা মোটা বাকা টেরা সোজা করা প্রসঙ্গ:

 পেনিস ( পুরুষাঙ্গ / লিঙ্গ ) লম্বা মোটা বাকা টেরা সোজা করা প্রসঙ্গ : 


পেনিস ( পুরুষাঙ্গ / লিঙ্গ ) লম্বা মোটা বাকা টেরা সোজা করা প্রসঙ্গ : 

“““ পুরুষাঙ্গ বড় হওয়া নির্ভর করে এতে রক্তের চাপ কেমন থাকে । corpora kevarnosa নামের পাইপ সদৃশ গহবর টিতে কি পরিমাণ রক্ত এসে চাপ সৃষ্টি করে সেটাই পুরুষাঙ্গের বিশালত্ব এবং ক্ষুদ্রত্ব নিয়ন্ত্রক  ’’’’

পুরুষাঙ্গ একটি মাংসপেশি । অন্য সব মাংসপেশি যেমন  কিছু নিয়ম কানুন, কিছু পদ্বতি, কিছু ব্যায়াম করলে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় তেমনি এটাও ঐ ভাবে  কিছু পদ্বতি অবলম্বনের মধ্যামে  পেনিস ( পুরুষাঙ্গ / লিঙ্গ ) কে বাড়াতে হবে ।

এটি এমন একটি পদ্ধতি যাতে লিঙ্গের ইরিকট্যাল টিস্যুতে রক্ত ধারন ক্ষমতা ক্রমশঃ বৃদ্ধি পায়। লিঙ্গের টিস্যুতে পরিমান মত রক্ত সঞ্চালন লিঙ্গকে দৃড় এবং আকারে বড় করে। এখানে বলে রাখি, যাদের লিঙ্গে রক্ত
সঞ্চালনে সমস্যা আছে তারাই লিঙ্গত্থান সমস্যার শিকার হন। মুলত লিঙ্গের আকার পরিবর্তনের পদ্ধতিগুলোর আমরা যে সকল পদ্বতি অনুস্বরণ করার কথা বলছি ( যা আমাদের পেনিস এনলার্জ মেন্ট প্যাকেজ এর সাথে দেওয়া হয় ) সর্বজন স্বীকৃত সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত । 

...সু সংবাদ ! সু সংবাদ !! সু সংবাদ !!! সু সংবাদ টা > “আজব হলে ও গুজব নয়,কাকতালীয় হলে ও সিথ্যা নয়” অবিশ্বাসযোগ্য মনে হলে ও হাজারো ব্যবহারকারী কতৃক পরীক্ষিত ও প্রমাণীত ১০০% সত্য ,
গণপ্রজাতন্রী বাংলাদেশ সরকারের "স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্রণালয়" কতূক অনুমোদিত (৩-৬-৯১ ইং স্মারক নং জনস্ব্যাস্থ্য-১/ইউ-২/৮৯ ,অংশ-১/১১৬ মারফত অনুমোদিত ''বাংলাদেশ জাতীয় ইউনানী ফর্মুলারী"গ্রন্হের 
তিলাশাহী পৃষ্ঠা ৪২৫, তিলা মুবাহ্হী পৃঃ ৪২৩,তিলা সূখ পৃঃ ৪২৬,তিলা মুসম্মীন পৃঃ ৪২৪, তিলা মজলুক পৃঃ ৪২১ ) ফর্মুলা অনুযায়ী প্রস্ততকৃত ইউনানী (হারবাল বা ভেষজ) মালিশের ঔষধের মাধ্যমে
পুরুষাঙ্গের নিস্তেজতা, দূর্বলতা,শিথিলতা,বক্রতা,রক্তনালী
ভেসে উঠা,আগা চিকন গোড়া মোটা প্রভৃতি সমস্যার সমাধান করে পুরুষাঙ্গ কে ১-৩ ইঞ্চি লম্বা ( যদি ৬ ইঞ্চির কম থাকে ) ,মোটা, শক্ত তথা শক্তিশালি করা সম্ভব । যাহারা অন্য যায়গায় প্রতারিত হয়েছেন তাহাদের প্রতি আকুল আবেদন আমাদের ”BS Penis Repair & Enlarge Package”
৩মাস ব্যবহার উপযোগী প্যাকেজটা (খাবার ও মালিশের মোট ১০ প্রকারের ঔষধ) একবার পর্রীক্ষা করে দেখুন, আমাদের ঔষধ পর্রীক্ষা না করে কোনরুপ মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকার জন্য সবিনয় অনুরোধ জানাইতেছি।কারণ আন্দাজ সব সময় ঠিক হয়না, পৃথিবিীর সবাই ধোকাবাজ,মিথ্যাবাদী প্রতারক নহে। 

আমাদের চিকিৎসা বিফল প্রমাণে দ্বিগুণ মূল্য ফেরত দেওয়া হবে ।মূল্য তালীকা: দেশের ভিতরে পাঠানো খরচ সহ ৫২৫০ টাকা, অর্দ্বেক ২৮৭৫ টাকা মাত্র।ঔষধ সংগ্রহের নিয়মাবলী: ৫০০ টাকা বি ক্যাশ পাঠালে আপনার ঠিকানায় ঔষধ পাঠাইয়া দেওয়া হইবে,
১/২ দিনের মধ্য এস এ পরিবহণ মারফত অথবা ৫-৭ দিনের মধ্য পোস্ট অফিস (ভি,পি) যোগে ঔষধ হাতে পেয়ে বাকী টাকা পরিশোধ করতে হবে।
নিবেদক: ২২ বৎসরের অভিজ্ঞ যৌন চিকিৎসক ,গভঃ রেজিষ্টার্ড প্রথম শ্রেণীর হেকীম (চিকিৎসক),ডা: হেকীম রফিকুল ইসলাম তালুকদার,VD RMP;DHMS;DUMS (Chittagong).
মোবাইল: ০১৭১৪ ৮৩৯ ৪৫৪ / ০১৮২৩ ৬৯১ ০০৩ প্রযত্নে: বিকল্প (আয়ুর্বেদিক,ইউনানী) চিকিৎসা, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ ।

“health is wealth” আপনি কি কোন রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াবিহিন , ১০০ % নিরাপদ ঔষধ খেয়ে স্থায়ীভাবে স্বাস্থ্যবান ( মোটা) হতে চান ?

মোটা হউন।
আদর্শ ওজন কত জেনে নিন ।  ওজন কম হলে ওজন বাড়ানোর চেস্টা করুন। এবং   ওজন বাড়তি হলে ওজন কমান । 

আদর্শ ওজন  নারী-পুরুষের ।

উচ্চতা      পুরুষ (কেজি)      নারী (কেজি)
►৪’৭” —— ৩৯-৪৯ —– ৩৬-৪৬
►৪’৮” —— ৪১-৫০ —– ৩৮-৪৮
►৪’৯” —— ৪২-৫২ —– ৩৯–৫০
►৪’১০” —— ৪৪-৫৪ —– ৪১–৫২
►৪’১১” —— ৪৫-৫৬ —– ৪২-৫৩
►৫ফিট —— ৪৭-৫৮ —– ৪৩-৫৫
►৫’১” —— ৪৮-৬০ —– ৪৫-৫৭
►৫’২” —— ৫০-৬২ —– ৪৬-৫৯
►৫’৩” —— ৫১-৬৪ —– ৪৮-৬১
►৫’৪” —— ৫৩-৬৬ —– ৪৯-৬৩
►৫’৫” —— ৫৫-৬৮ —– ৫১-৬৫
►৫’৬” —— ৫৬-৭০ —– ৫৩-৬৭
►৫’৭” —— ৫৮-৭২ —– ৫৪-৬৯
► ৫’৮” —— ৬০-৭৪ —– ৫৬-৭১
► ৫’৯” —— ৬২-৭৬ —– ৫৭-৭১
►৫’১০” —— ৬৪-৭৯ —– ৫৯-৭৫
►৫’১১” —— ৬৫-৮১ —– ৬১-৭৭
►৬ ফিট —— ৬৭-৮৩ —– ৬৩-৮০
►৬’১” —— ৬৯-৮৬ —– ৬৫-৮২
►৬’২” —— ৭১-৮৮ —– ৬৭-৮৪ 


ওজন কম হলে ওজন বাড়ানোর চেস্টা করুন।


“health is wealth”  আপনি কি কোন রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াবিহিন , ১০০ % নিরাপদ ঔষধ খেয়ে স্থায়ীভাবে স্বাস্থ্যবান ( মোটা) হতে চান ?

শরীর অতিরিক্ত রুগ্ন হলে দেখতে খারাপ তো লাগেই, সাথে চেহারায় দ্রুত বলিরেখা পড়ে। অতি রুগ্ন মানুষ অপুষ্টির শিকার। ফলে পুষ্টি জনিত নানাবিধ রোগ, যেমন- অ্যানিমিয়া বা রক্ত শুন্যতা, শারীরিক দুর্বলতা, নানান রকম চর্মরোগ ইত্যাদি হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা থাকে ! অপুষ্টির শিকার হলে চুল পড়ে যাওয়া, দাঁত নষ্ট হয়ে যাওয়া, হাড় খয়ে যাওয়া সহ নানা রকম রোগ হতে পারে। আপনি কি স্থায়ীভাবে স্বাস্থ্যবান হতে চান ?
কঙ্কালসার দেহ ( চোখঁ কোটরে ঢুকে গেছে -গাল ভেঙ্গে গেছে ) নিয়ে যে সকল ছেলে মেয়ে  কষ্টে আছেন তাহাদের স্থায়ীভাবে স্বাস্থ্যবান হবার জন্য অত্যান্ত কার্যকরী মহৌষধ । ইহা,হজম শক্তি বাড়ায়, ক্ষুধা বৃদ্বি করে, প্রয়োজনীয় পুষ্টি যোগায়, শরিরের মাংস                    বৃদ্বি করে শরির কে করে তুলে শক্তিশালী এবং স্থায়ীভাবে  দানকরে পরিমাণমত ওজন ও ভরাট চেহেরা ।ঔষধের মূল্য: ১১৫০/১৮২০ টাকা ( পাঠানো খরচ সহ ) । ভিপি / পার্শ্বেল যোগে ঔষধ পেতে কল করুন: ০১৮২৩ ৬৯১ ০০৩    যোগাযোগ : বিকল্প (আয়ুর্বেদিক,ইউনানী ) চিকিৎসা,চট্টগ্রাম।  01714 839 454



বাড়তি ওজন কমাতে চান ?

 ওজন বাড়তি হলে ওজন কমান । 
মেদ ভড়ী ওজন কমান স্মাট হউন ।
মেদ ভড়ী ওজন কমান স্মাট হউন ।  


মেদ ভড়ী ওজন কমান স্মাট হউন ।


““শ্লীম হউন সুস্থ থাকুন !  বাড়তি ওজন কিংবা ভুঁড়ি অসংখ্য রোগের মূল কারণ ! ””

অতিরিক্ত ওজন সুস্থতার বিপরীত। নিজের আদর্শ ওজন নির্ণয় করুন, এবং আপনার অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে ওজনকে আদর্শ অবস্থানে আনবার জন্য চেষ্টা করুন। কেবল সুন্দর থাকা মানেই ভালো থাকা নয়, সুস্থ ভাবে বেঁচে থাকাই সত্যিকারের ভালো থাকা।

শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমার ফলে মানুষ মোটা হয় বা ভুঁড়ি হয়। ফ্যাট সেল বা চর্বিকোষ আয়তনে বাড়ে তখন শরীরে চর্বি জমে। পেটে, নিতম্বে, কোমরে ফ্যাট সেল বেশি থাকে। অতিরিক্ত খাওয়ার জন্য দেহে চর্বি জমে, আবার যে পরিমাণ খাওয়া হচ্ছে বা দেহ যে পরিমাণ ক্যালরি পাচ্ছে সে পরিমাণ ক্ষয় বা ক্যালরি খরচ হচ্ছে না-এ কারণেও দেহে মেদ জমতে পারে। এগুলো শোনার বা জানার পর অনেকে হয়তো বলবেন, সঠিক পরিমাণে খাদ্য গ্রহণের পরও ওজন বেশি তখন আপনার উচিত হবে চিকিৎসার মধ্যামে অতিরিক্ত ওজন কমাইয়া ফেলা।
বাড়তি ওজনের জন্য যেকোনো ধরনের হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া রক্তনালিতে চর্বি জমে কোলোষ্ট্রল সহ নানা সমস্যার সৃষ্টি হয়  । বাড়তি ওজন রক্তচাপেরও কারণ।ডায়াবেটিস টাইপ-২ দেখা দিতে পারে মেদ বৃদ্ধির জন্য। মেদবহুল ব্যক্তির জরায়ু, প্রস্টেট ও কোলন ক্যান্সারের সম্ভাবনা শতকরা ৫ ভাগ বেশি।

ওজন বৃদ্ধির সাথে সাথে হাঁটাচলা করতে সমস্যা হয়। হাঁটুর সন্ধিস্থল, কার্টিলেজ, লিগামেন্ট ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। আর্থ্রাইটিস, গেঁটে বাত এবং গাউট হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। অতিরিক্ত চর্বি থেকে পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়।অতিরিক্ত ওজন কমাইয়া ফেলার জন্য

 ১০০% নিরাপদ প্রাকৃতিক ভেষজ তথা গাছ-গাছড়ার ঔষধের মাধ্যামে বিফলে দ্বিগুণ মূল্য ফেরত গ্যারান্টির সহিত চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে  ভিপি / পার্শ্বেল যোগে ঔষধ পেতে কল করুন: ০১৮২৩ ৬৯১ ০০৩   যোগাযোগঃ বিকল্প ( আয়ুর্বেদিক,ইউনানী ) চিকিৎসা ,চট্টগ্রাম। ০১৭১৪ ৮৩৯ ৪৫৪