““ শ্লীম হউন সুস্থ থাকুন ! বাড়তি ওজন কিংবা ভুঁড়ি অসংখ্য রোগের মূল কারণ ! ””
দ্রুত দেহের মেদ কমাতে:
দেহের মেদ নিয়ে দুশ্চিন্তা করেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। যারা একটু ভারী স্বাস্থ্যের তারা তো বটেই যারা শুকনো ধরণের তারাও যাতে মোটা না হয়ে যান সেজন্য চিন্তা করতে থাকেন। দেহে মেদ জমলে দেখতে যেমন বিশ্রী লাগে তেমনই তা স্বাস্থ্যের জন্য খারাপ। তাই এই মেদ দূর করার জন্য অনেকেই অনেক ধরণের চেষ্টা করে থাকেন।
মোটা হওয়ার কারণে কি রকম জটিলতা দেখা দেয় তা বুঝার জন্য এখানে বিডিমর্নিং এর একটি রিপোর্ট হুবহু পেস্ট করা হচ্ছেঃ
বছরে ৩০ লাখ মানুষ স্থূলতায় মারা যায়
প্রকাশঃ অক্টোবর ১১, ২০১৫
বিডিমর্নিং ডেস্ক-
বিশ্বে বর্তমানে অপুষ্টিজনিত মৃত্যুর চেয়ে শারীরিক স্থূলতার কারণেই বেশি মানুষ মারা যাচ্ছে।
জাতিসংঘ গবেষক দলের আশঙ্কা, আগামী দশ বছরে বিশ্বের আরও একশ কোটি মানুষ স্থূলতায় আক্রান্ত হবে। তাই এই সমস্যার বিরুদ্ধে আটঘাট বেঁধে প্রচারনায় নামতে চলেছে জাতিসংঘ।
বিশ বছর আগে অপুষ্টিজনিত বিভিন্ন রোগেই বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষ মারা যেত। কিন্তু গত দশ বছরে এই চিত্র নাটকীয়ভাবে বদলে গেছে। এখন অবসিটি বা স্থূলতার কারণেই বেশি মানুষ মারা যায়।
প্রতি বছর স্থূলতার কারণে বিশ্বের প্রায় ৩০ লাখ মানুষ মৃত্যুবরণ করে থাকে। এই সংখ্যা বিশ্বে অপুষ্টিতে মৃত্যুর চেয়ে তিনগুণ বেশি। ২০১০ সালে অপুষ্টির কারণে মারা গিয়েছিল দশ লাখ মানুষ।
জাতিসংঘের গবেষক দলের আশঙ্কা, ২০২৫ সাল নাগাদ বিশ্বের আরো ১শ কোটির বেশি মানুষ স্থূলতায় আক্রান্ত হবে। আর এটি এখন কেবল ধনী দেশগুলোর সমস্যা নয়। অনেক উন্নয়নশীল দেশের লোকজনও বর্তমানে এ সমস্যায় ভুগছে।
তবে খ্যাদ্যাভ্যাসে সামান্য রদবদলের মাধ্যমে এই গুরুতর সমস্যাটিকে সহজেই মোকাবেলা করা সম্ভব বলে মনে করছেন নেতৃস্থানীয় বিজ্ঞানীরা।http://www.bdmorning.com/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%93-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF/37348
অতিরিক্ত ওজন সুস্থতার বিপরীত। নিজের আদর্শ ওজন নির্ণয় করুন, এবং আপনার অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে ওজনকে আদর্শ অবস্থানে আনবার জন্য চেষ্টা করুন। কেবল সুন্দর থাকা মানেই ভালো থাকা নয়, সুস্থ ভাবে বেঁচে থাকাই সত্যিকারের ভালো থাকা।
শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমার ফলে মানুষ মোটা হয় বা ভুঁড়ি হয়। ফ্যাট সেল বা চর্বিকোষ আয়তনে বাড়ে তখন শরীরে চর্বি জমে। পেটে, নিতম্বে, কোমরে ফ্যাট সেল বেশি থাকে। অতিরিক্ত খাওয়ার জন্য দেহে চর্বি জমে, আবার যে পরিমাণ খাওয়া হচ্ছে বা দেহ যে পরিমাণ ক্যালরি পাচ্ছে সে পরিমাণ ক্ষয় বা ক্যালরি খরচ হচ্ছে না-এ কারণেও দেহে মেদ জমতে পারে। এগুলো শোনার বা জানার পর অনেকে হয়তো বলবেন, সঠিক পরিমাণে খাদ্য গ্রহণের পরও ওজন বেশি তখন আপনার উচিত হবে চিকিৎসার মধ্যামে অতিরিক্ত ওজন কমাইয়া ফেলা।
বাড়তি ওজনের জন্য যেকোনো ধরনের হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া রক্তনালিতে চর্বি জমে কোলোষ্ট্রল সহ নানা সমস্যার সৃষ্টি হয় । বাড়তি ওজন রক্তচাপেরও কারণ।ডায়াবেটিস টাইপ-২ দেখা দিতে পারে মেদ বৃদ্ধির জন্য। মেদবহুল ব্যক্তির জরায়ু, প্রস্টেট ও কোলন ক্যান্সারের সম্ভাবনা শতকরা ৫ ভাগ বেশি।
ওজন বৃদ্ধির সাথে সাথে হাঁটাচলা করতে সমস্যা হয়। হাঁটুর সন্ধিস্থল, কার্টিলেজ, লিগামেন্ট ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। আর্থ্রাইটিস, গেঁটে বাত এবং গাউট হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। অতিরিক্ত চর্বি থেকে পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়।অতিরিক্ত ওজন কমাইয়া ফেলার জন্য
১০০% নিরাপদ প্রাকৃতিক ভেষজ তথা গাছ-গাছড়ার ঔষধের মাধ্যামে বিফলে দ্বিগুণ মূল্য ফেরত গ্যারান্টির সহিত চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে ভিপি / পার্শ্বেল যোগে ঔষধ পেতে কল করুন:
০১৮২৩ ৬৯১ ০০৩ যোগাযোগঃ বিকল্প ( আয়ুর্বেদিক,ইউনানী ) চিকিৎসা ,চট্টগ্রাম। ০১৭১৪ ৮৩৯ ৪৫৪