শনিবার, ২০ মে, ২০১৭

মহিলাদের মুখে দাঁড়ি গোঁফ বুকে অবাঞ্ছিত লোম দূর করার অত্যান্ত কার্যকরী,


 মহিলাদের মুখে দাঁড়ি গোঁফ বুকে  ও অন্যান্য যায়গার অবাঞ্ছিত লোম দূর করার অত্যান্ত কার্যকরী, ১০০ % নিরাপদ হারর্বাল চিকিৎসা
বিফল প্রমাণে দ্বিগুণ মূল্য ফেরত। MOHILADER DARI GOP BUK Er LOOM DUR KOREN




 দাড়ি-গোঁফ পুরুষালি বৈশিষ্ট্য হলেও  নারীদের জন্য  মুখের অবাঞ্চিত লোম নিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েছেন অনেকেই।

হরমনোর ভারসাম্যহিনতার কারণে অনেক সময়ই মেয়েদের মুখে দাড়ি ,বেশিরভাগ মহিলারা তাদের পিছনে,
 পায়ের এবং হাতের মতো দৃশ্যের   বুকে, আপার লিপ বা ঠোঁটের উপরের অংশে
 অনেক সময় মুখের পাশে হয়। পিঠে হয়, পায়ে,কারো গালে-চিবুকে-ঠোঁটের ওপরে,কারো আবার কপাল জুড়ে বিচ্ছিরি কালো লোম।
মোট কথা বিভিন্ন অঙ্গে  অতিরিক্ত অবাঞ্ছিত লোম বা চুলের সমস্যার সম্মুখীন হয়। তবে সেটা অনেকেই ঢেকে রাখতে চান।

 মহিলাদের দাড়ি হওয়ার বিষয়কে চিকিৎসা বিজ্ঞানে. হির্সুটিজ্ম বলা হয় -এর মুল কারন পুরুষের যে. 
এড্রোনাল হরমুন থাকে( testosterone ) মহিলাদের. বেলায় ডিম্ব নালিতে testosterone
 হরমোন বেশি হয়ে গেলে মহিলাদের মুখে বা অন্যান্য জায়গায়. পুরুষের মত চুল জন্মাতে থাকে ।
এ পরিস্থিতি এড়াতে কম চেষ্ঠা করেননি ভুক্তবোগীরা।
 কখনও পার্লার আবার কখনও ডাক্তারের কাছে ছোটাছুটি করেছেন।

 কেন এই অবাঞ্ছিত লোমঃ
হরমোনের ভারসাম্যহীনতাই মূলত এর জন্য দায়ী। প্রত্যেক নারী ও পুরুষের শরীরে টেসটোসটেরন( testosteron)
নামক এক ধরনের হরমোন রয়েছে। এই টেসটোসটেরন হরমোনকে পুরুষ হরমোন নামে অভিহিত করা হয়।
 পুরুষের পাশাপাশি মেয়েদের শরীরেও এই টেসটোসটেরন হরমোন সামান্য পরিমাণ থাকে। কিন্তু মেয়েদের শরীরে
 এই হরমোনের পরিমাণ বেশি থাকলে অথবা হরমোনের পরিমাণ বেড়ে গেলে মেয়েদের শরীরেও পুরুষের মত অধিক লোম গজাতে পারে।
 চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় মেয়েদের এই শারীরিক সমস্যাটিকে হারসুটিজম (hirsutism) বলা হয়।
আরও কারণ গুলোর মধ্যে হেয়ার ফলিকলের এন্ড্রোজেন এর প্রতি সেনসিটিভিটি অন্যতম কারণ। এছাড়া ইনসুলিন রেজিসটেন্স
( insulin resistance) এবং পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম ( polycystic ovarian syndrome )
 এর কারণেও হতে পারে। মানুষের শরীরে অনেক গ্রন্থি থাকলেও এর জন্য মূলত দু’টি গ্রন্থিকেই দায়ী করা হয়। তার একটি হলো অ্যাডরেনাল গ্রন্থি,
 যা কিডনির উপরিভাগে অবস্থিত। আর একটি হলো নারীর দেহের ডিম্বাশয় বা ওভারি। এই দু’টি গ্রন্থির কোনো রোগের কারণেই সাধারণত
 এ রকম অতিরিক্ত লোম গজিয়ে থাকে। অ্যাডরেনাল গ্রন্থি এবং ওভারির টিউমার অথবা ক্যান্সার হলে বা অ্যাডরেনাল হাইপারপ্লাসিয়া হলেও অবাঞ্ছিত লোম হতে পারে।
আজকাল অনেক ধরনের ট্রিটমেন্ট বের হয়েছে ত্বক থেকে এই লোম দূর করার জন্য। কিন্তু বেশিরভাগই বেশ কষ্টদায়ক ও
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও আছে এবং এসব চিকিৎসা সাময়িক।অনেকেই এসব সাত-পাঁচ ভেবে মুখের
 এই অবাঞ্ছিত লোম নিয়েই থাকেন এবং মনকষ্টে ভোগেন।
 তাদেরকে বলছি, মন খারাপ করার কোন প্রয়োজনই আর নেই।
 অবাঞ্চিত লোম নিয়ে আর টেনশন নয়। প্রাকৃতিক উপায়েই স্হায়ী ভাবে মুখের  ও অন্যান্য যায়গার অবাঞ্চিত লোম দুর করা সম্ভব।

  এই রোগে বিভিন্ন শারিরীক সমস্যা ও দেখা দেয় বিস্তারিত বিবরণ জানায়ইয়া  আমাদের  বিজ্ঞ হেকীম সাহেবের সাথে সরাসরি কথা
 বলে পরামর্শ  ও চিকিৎসা নিতে পারেন   >>>>>  ২২ বৎসরের অভিজ্ঞ যৌন চিকিৎসক ,গভঃ রেজিষ্টার্ড, প্রথম শ্রেণীর হেকীম (চিকিৎসক),আয়ুর্বেদিক,
ইউনানী,হারর্বাল,এ্যালোপ্যাথী,হোমিওপ্যাথীতে সরকারী সনদপ্রাপ্তঃ  ....ডা: হেকীম রফিকুল ইসলাম তালুকদার,
VD RMP;DHMS;DUMS (Chittagong).
মোবাইল: ০১৭১৪ ৮৩৯ ৪৫৪ / ০১৮২৩ ৬৯১ ০০৩ প্রযত্নে: বিকল্প ( আয়ুর্বেদিক,ইউনানী, ) চিকিৎসা, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ ।
 


  

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷